রাজবাড়ীতে জেলা বিএনপির আয়োজনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গতকাল ৯ই নভেম্বর বিশাল র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
 বিকেলে র‌্যালীটি রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের বটতলা থেকে বের হয়ে ১নং রেলগেট হয়ে পান্না চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালীতে বিপুল সংখ্যক বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করে।
 জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক নঈম আনসারীর সভাপতিত্বে জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব অধ্যক্ষ এবিএম মঞ্জুরুল আলম দুলাল, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক গাজী আহসান হাবীব, জেলা যুবদলের আহবায়ক খায়রুল আনাম বকুল ও যুবদলের নেতা ওমর ফারুকসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
 এ সময় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকমল হোসেন, জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক এ মজিদ বিশ্বাস, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রইচ উদ্দিন ডিউক, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি চৌধুরী আহসানুল করিম হিটু, জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এডঃ নেকবর হোসেন মনি, যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আইয়ুবুর রহমান, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও জিয়া সাইবার ফোর্সের সভাপতি এসএম কাওসার মাহমুদ, জেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক মনোয়ার হোসেন মিন্টু, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল মন্ডল, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন সম্রাট, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম মহিউদ্দিন আহম্মেদ গিটার, পৌর যুবদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক খাইরুল ইসলাম খায়রু, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব মামুনুল হক রনি, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক শামসুল আলম রানা, জেলা ছাত্র দলের যুগ্ন আহ্বায়ক রবিন মন্ডল, জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ আলম, জেলা মহিলা দলের সভাপতি কুমকুম নজরুল, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসমিন আক্তার পিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারজানা ইয়াসমিন ডেইজি ও সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক সোনিয়া আক্তার স্মৃতিসহ বিএনপি ও সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
 বক্তারা বলেন, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস কেন্দ্রীয় কর্মসূচী ১০দিন ব্যাপী। এই কর্মসূচীর অংশ হিসেবে আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়মের নেতৃত্বে আজ আমরা রাজবাড়ী জেলা বিএনপির আয়োজনে এই দিবসটি পালন করছি। শহর ও ইউনিয়নের মানুষের অংশগ্রহণে এই কর্মসূচী স্বার্থক হয়েছে। আমরা ম্যাসেজ পেয়েছি ১০ই নভেম্বর স্বৈরাচারী দোসর পেতœাত্তা আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা আমেরিকা একটি নির্বাচন হয়েছে, সেখানে ট্রাম জয় হয়েছে বলে সেটার মিছিল করে সন্ত্রাসীর কায়দায় একটি বিশৃংখল পরিবেশ তৈরি করতে চায়। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। ট্রাম্পকে কেন্দ্র করে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা যদি ফুসে ওঠে, ফুলে ওঠে তাহলে আমরা কাউকে ছাড় দিব না। গত ১৭ বছর যা করে এসেছেন তার জবাব বাংলাদেশের মানুষকে দিতে হবে।